বড় বেহায়া জীবন। খালি শরম করে! কইতে শরম। লইতে শরম। এই শরম নিয়া আছে এক বেশরম কান্ড! গলির মুখে ফার্মেসীতে ভদ্র নম্র ছেলেটাকে প্রায়ই ফেসবুক নিয়ে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। একদিন এক জোয়ান মাইয়া আইসা কইলো, দেন! ছেলেটা একটা প্যাকেট আরেকটা কাগুজে প্যাকেটে গুঁজে দিলো মাইয়াটা চইলা গেলো। একটু পর পাড়ার কয়েকজন বখাটে বাউন্ডুলে স্বভাবের ছেলেপুলে নিয়ে হাজির! দোকানী বললো কি লাগবে ভায়া? সাথে সাথে উত্তম-মধ্যম! আচ্ছা এই উত্তম কে? আর মধ্যমইবা কে? কখনো চিনলাম না। কাউকে মারধরের সাথে উত্তম-মধ্যমের কি সম্পর্ক? পরে একদিন দেখলাম লকারে ওই বখাটের দল। তারাই নাকি কিশোরগ্যাং? আচ্ছা ওই বোরকাওয়ালী মাইয়াডারে তাইলে কি কইয়া ডাকবে মানুষ? তার সাথে কিশোরগ্যাংয়ের তাহলে কি সম্পর্ক? তয় পুলিশের কম্মে মানুষ স্বস্তি জানাইতেছে। আচ্ছা পুলিশ কারা? তারা কি মানুষ না? তাইলে কেউ কিশোরগ্যাং!  আর কেউ পুলিশ হয় ক্যান? সবাই এককাতারে মানুষ হইতে চায় না ক্যান! তাহলে উন্মাদ ব্যক্তিরে মানুষ পাগল বলে কেন? তাদের কি জগত নাই? পয়সা কামাইয়ের ধান্ধা নাই? তারা খাই খাই করে না ক্যান? আচ্ছা রাষ্ট্র কি কিছু মানুষরে উন্মাদ বানাইয়া রাখে? কিছু মানুষরে জনতা? আর কেহ কেহ জননেতা!


০৬/১০/২২