এই রকম প্রচেষ্টা সাহিত্য সমৃদ্ধির জন্য খুব দরকার, ধন্যবাদ কবি শিমুল শুভ্র মহাশয়কে। তবে কয়েকটি কথা না বলে পারছি না।
কবিতা দেওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ম ছিল ১৮-২৮ লাইনের মধ্যে কবিতা হতে হবে, কিন্তু নিম্ন লিখিত কবিদের বা কবিতার ক্ষেত্রে কেন তা মানা হল না জানার আগ্রহ রইল।
সঞ্চারিণী - নিবেদনের ডাক - ৩০/৩১ লাইন
ডঃ সুজিত কুমার বিশ্বাস - হেমন্ত আখ্যান(সনেট) - ১৪ লাইন
রুনা লায়লা - এরই নাম জীবন(ছন্দ বিহীন) - ৩০ লাইন
আর্যতীর্থ – আহ্বান - ১৬ লাইন
প্রবীর দে – নিরাপত্তা - ৩২ লাইন
আরো আছে ...
• তবে অবাক হলাম কবি অরূপ গোস্বামীর কবিতাটি নির্বাচিত না হওয়ায়, উনি আঞ্চলিক ভাষায় কবিতা লেখেন (পুরুলিয়া,জংল মহল ইত্যাদি জায়গার আদিবাসী মানুষদের জন্য) যা ভাষা সাহিত্য সমৃদ্ধ করবে বলেই আমার মনে হয় ।
• যাদের লিংক ওপেন করা যায়নি তাদের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছিল কি? (ইমেল সবাই দিয়েছেন) বা একটি পোস্ট দিয়ে তাদের নামের তালিকা দেওয়া হয়েছিল কি?
• যারা বিচারক প্যানেলে থাকেন তাদের কবিতা নির্বাচিত বা প্রবেশ হওয়া একটু দৃষ্টিকটু। সেক্ষেত্রে ১০০ + বিশেষ সম্মানীয় কবিতা হিসাবে ভাবা যেতে পারত।


*অরূপ গোস্বামীর কবিতাটি প্রসঙ্গে আর একবার ভাবার জন্য অনুরোধ রইল।