লাস্যময়ি পূর্ণিমার রাতে।
তুমি অমি একসাথে।
বসে আছি কানণ প্রান্তরে,
তৃপ্তির সুর,
               বাজে অন্তরে।
তুমি গান গাও প্রিয়,
             এমন একটি গান।
যে গানে,
               দুলে উঠবে প্রাণ।
এটা নয়!
               ঐ ফুলটা তুলে।
গুজে দাও
               মেঘবরণ চুলে।
বসো চুপ করে,
                 শুধু দুষ্ঠমী।
কাছে এলেই,
               বারে পাগলামি।


খোপায় দিয়ে
                 বেল মালা।
সেজেছি আজ,
               সারা বেলা।
পায়ে পরেছি
               আলতা নূপুর।
স্নান করেছি,
               সারা দুপুর।
দেখ-- কপালের টিপটা
               কি সুন্দর।
আ--,ছারো,
               দেখিওনা অত জোর।
তোমার দেওয়া,
               নীল শাড়ি।
দু হাত ভরা,
               সোনার চুড়ি।
এই বলোনা----
               তুমি সুখি আমায় পেয়ে।
কই দেখছনাত,
               মোর পানে চেয়ে।
এই বলোনা----,
               কেমন লাগছি আমি।
য়ু----,দারুণ না ছাই,
               বারিয়ে বলছো তুমি।


এই--   এবার কিন্তু
                 করবোনা ক্ষমা।
না বলে,না কয়ে,
               খাচ্ছ কেন চুমা।
আ-----,ছারো,
               দিওনা চুমা গালে।
সাজ আমার নষ্ঠ হবে।
               যাব এবার চলে।
কিছু আমি বলিনাত,
               তাই পেয়েছ লাই।
কথায় কথায় চুমু খাবে,
               ঐ তোমার এক বাই।


আমি আর
               থাকবনা যখন,
সোহাগ কাকে,
                 করবে তখন।
এই সাজে যদি
                 না আসি আর,
কাটবে একাকি,
                 শষ্যা তোমার।
বুঝবে তখন,
                 কেমন মজা।
চোখের জলে
                 স্মৃতি খোঁজা।


ঐ দেখ তুমি
                 রাগলে কেন!
মরণ কথা
                 মিছে জেন।
আমি তোমার
                 প্রেম নাগরী।
তোমায় ছেরে কি
                 থাকতে পারি।
এই নাও,
                 বারিয়ে দিলেম গাল।
চুমু খেয়ে-খেয়ে--,
                 দাও তুলে মোর ছাল।
তার পরে যা
                 করবে তুমি----!
জানব কেবল,
               তুমি--আর, আমি----।


=======0=============