সময়টা বড় অদ্ভুত;মনে হচ্ছে হাতের
তালুতে রাতকে ঘুম পাড়িয়ে
জলপাইরঙের একটা শার্ট পরে কোনো
এক অজানা দেশের পথে মেতে
থেকে নির্লিপ্ত হয়ে হৈ হুল্লোর
করি।গানকে কানের কাছে রেখে
সুরকে একটু দূরে ফেলে দিয়ে
লিরিকের সাথে মিশিয়ে কবিতার
ফ্ল্যাপখানি খুলি।আরেব্বাস!এটাই
তো চাচ্ছিলাম।আমার শরীরে যত পুঁজ
জমা আছে তার কাছে প্রতিভা
আত্মসমর্পন করে;যেন আমার পুঁজের
কাছে প্রতিভা বন্দী,কবিতা
বন্দী,লেখালেখি বন্দী।আজকাল সুর
ভেসে আসে-কবিতার ক্লাশ শেষ
এবারের মত।কবিতা নাকি পাথরের
ভারে নুয়ে পড়েছে।নুয়ে পড়লেও
এভাবেই অনেকটা পথ পাড়ি দিতে
পারবে সে।কবিতার কখনই ক্লাশ শেষ
হয়না।কবিতাকে শক্তিরূপে বন্দনা
করলে এ পৃথিবী নন্দিত স্বর্গীয় হয়ে
উঠবে।আর কবিতার কাছে হবে সময়
স্ত্রৈন।কবিতার গেলাসে এখনো মদ
জমা থাকে।