বুকের ভেতর সারাটি ক্ষণ বহমান এক নদী আছে,
মেঠো পথ চলে গেছে নদীর একদম পাড়ে ঘেষে,
হাসের ছানা খেলাচ্ছলে ভাসে-ডুবে,আবার ভাসে,
জোড়া শালিক বাসা বাঁধে পথের ধারে কদম গাছে,
সুখ আছে,মাটির চুলোয় ভাতের থেকে গড়িয়ে পড়া ফেণের মতন,
ধান আছে,মাছ আছে,রাত্রিবেলা উঠোন জুড়ে জোছনা খেলে,
সেই উঠানে কিষাণী রা তেল মাখায় এ ওর চুলে,
ঘাট আছে,গোধূলি তে কিশোরী রা নাইতে আসে নানান বরণ।
স্বপ্ন আছে ভীষণ গভীর,এক্কেবারে প্রিয়া তোমার চোখের মতো,
আর কি আছে নাই বলি,
অবকাশে পলক ফেলে দেখে নিয়ো আমার বুকের কোথায়, কোথায়,কিসের ক্ষত!