স্কুল বা কলেজ জীবনে অনেকেই ফুল নিবেদন করার প্রচন্ড বাসনা ব্যক্ত করেছিল।
কেউ কেউ এসেছিল,
কেন তাদের ফিরিয়ে দিয়েছিলাম আজ আর মনে নেই।
তবে সমলার কথা মনে পড়ে বারবার,
আহা বেচারি কতোবার এসেছিল!
লম্বা দেহ,বেণী বাঁধা চুল,বিড়ালচোখী।
আমার ছেলে বন্ধুরা লুকিয়ে প্রায়শই তদ্বির করে বলতো দে না বন্ধু আমাদের হাত মিলিয়ে,
তুই তো আর প্রেম করবি না,আমি হাসতাম!
জানি না সমলা এখন কোথায়,
প্রত্যাখাত রেশমি আনমনা হয়ে শুধু ফেলফেল করে চেয়ে থাকত,হয়তো অভিশাপ দিত।
ওর মা একবার এসেছিল আমার কাছে-
ঘুমের ঘোরে বহুরাত বকেছে আমায়!
সুইসাইড নোটে আমার কবিতার পঙক্তি লিখেছিল মেয়েটি।
উদ্ভ্রান্ত আন্টি বলেছিল রেশমী তাদের একমাত্র মেয়ে,যদি বিয়ে করি শহরের অভিজাত শপিংমলে একটি দোকান লিখে দেবে,সেদিন শুধুই হেসেছিলাম।
আহা কতোই না রোমাঞ্চকর একেকটি মুহুর্ত!
জয়নব,তহুরা,সুমাইয়া স্মৃতির ডায়রী মেলে দেখি আর ভাবী আমি এক অভিশপ্ত পুরুষ।
প্রেম বুঝিনি, রমণী বুঝিনি,আবেগ বুঝিনি,