তপনের সপ্তবর্ণ একিভূত হয়ে
বিচ্ছুরিত হয় এই বিশ্বের শ্যামল অঙ্গনে ,
ঠিকরে পড়ে ঝলমলে রৌদ্র করোজ্জ্বল
শুভ্রতার অযাচিত আলো ।
প্রতীকী মোদের কাছে চির পরিচিত
শান্তির বারতাবাহী শ্বেত-শুভ্র কপোত যুগল ।
শরতের সাদা মেঘ , কাশ ফুল ,
কাগজের সাদা পাতা ,
শঙ্খশুভ্র ডানা মেলে নীলাচলে
উড়ন্ত তুষার ধবল বলাকার সারি,
তটিনীর বুকে সাদা পাল তোলা নাও
আমাদের মনে দেয় শান্তির দোলা ।
জীবন প্রদায়ী মায়ের স্তন্য পেয়
শুভ্রতার উজ্জ্বল জ্বলন্ত প্রতীক ।
মানুষের শুভ্র-সাদা ধবধবে মন
গঙ্গাজলের মত পবিত্র ভাবি ।
এ ভাবেই যদি  —
পৃথবীর সব রঙ ভেদাভেদ মিশে গিয়ে
যদি আসে শুভ্র এক মানব সমাজ ,
অনাবিল নববিশ্ব হইলে রচিত
মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব তবে হবে প্রমানিত ।
                 ***********