কতশত নক্ষত্রের আহ্বান করেছি ত্যাগ তোমাকে নিকটে পেতে
বুভুক্ষুর মত আমি পেতেছি নিজের ছায়া তোমার সে করিডোরে;
যেখানে আমার আর তোমার মিলন মেলা হবে বলে আছি তেঁতে
মোহনার সেই পথে সাজিয়েছি পুষ্প বৃষ্টি আমার চোখের ভোরে।
নির্লজ্জের মতো আমি দিগম্বর হয়ে আছি জ্বলে কামনার অগ্নি
শোধ করে দেবো আমি তোমার এ ভালোবাসা আমার প্রণয় দ্বারা;
তাই আজ ছুটে চলি পূরাতে বাসনা সবি যেখানে আছে এ লগ্নি
তোমার দেখাটি পেলে আমার চক্ষের তারা সাজাবে প্রণয় সারা।


বাকি সব নক্ষত্রের দিকে চেয়ে আমি শুধু আনমনে হেসে চলি
বিবেক আমারে যেন দেয়না করতে প্রেম;
তাই আজ আমি জ্বলি
ভালোবাসা ছাড়া কিবা মানুষের মনে আসে আবেগের স্নিগ্ধ হেম।
নক্ষত্ররা জানি আমি লুকায় নিজের প্রেম আর মন ভালোবাসা
তাই ছায়াপথ নামে পৃথিবী আমারে ঘাতে;
চারিদিকে ফসিলের সেই সব স্মৃতিগুলো জাগিয়েছে মন আশা
আঁকি তাই আঁখিপাতে।


তোমার অদেখা মুখ আমারে করেছে আজ অতৃপ্ত বাসনা দোলে
মনের মাধুরী যেন চিনিয়েছে কালকূট;
মানুষের মন বিষে পারিনা আনতে জয় হৃদয়ে কাঁপন তোলে
আঁজলা বিষের জলে ভরে গেছে করপুট।
এবার আসার বেলা হলো যে তোমার জানি
বিনয়ের সীমারেখা করেছি আমি যে পার কতকাল হলো আজ;
দিয়েছি প্রেমের বাণী
জীবনের ছায়াপথ মুছে দেবো আমি সুখে দেখে মুখ কারুকাজ।