পেশাজীবি সংগঠনগুলো মূলতঃ ডাকাতের সংঘ!
ইউনিয়ন ও ইউনিটিগুলোর নাম দিন—পকেটমার ও ছিনতাই সংঘ।
এবং রাষ্ট্র বরাবরই একটা বিশাল ছাতার নাম—
যেখানে মানুষ বিরোধী সংঘগুলোর আখড়া বসে৷


মানুষের কোন সংঘ নেই
সংগঠন নেই,
মানুষ নির্যাতিত, নিষ্পেষিত!
তাদের কোন ছাতা নেই!
তারা জুলুমের বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে রোদ্র খোঁজে,
আবার অত্যাচারের রোদে পুড়তে পুড়তে বৃষ্টির প্রার্থনা করে!


রাষ্ট্র হলো ইক্ষু মাড়াইয়ের সেই মেশিন—
মানুষকে অসংখ্যবার যার ভেতর দিয়ে যেতে হয়,
সেই সুযোগে রাষ্ট্র মানুষের সমস্ত রস নিংড়ে নেয়,
এবং রসহীন যে ছোবরা অবশিষ্ট থাকে,
তা ছুড়ে দেয়— ব্যবসায়ীর টেবিলে!


মূলতঃ রাষ্ট্র ও পেশাজীবীদের সংঘ—
একই পানিতে বাস করা ভিন্ন রঙের জোঁক ছাড়া কিছুই নয়,
রাষ্ট্র ও সংঘ পরস্পর সংঘবদ্ধ!


ও মানুষ! সংঘের শক্তি দেখো!
দেখো, জালিমেরা কতটা যুথবদ্ধ!  
এখন সময় এসেছে মানুষের একতাবদ্ধ হওয়ার!
সময় এসেছে রাষ্ট্রীয় ও সংঘবদ্ধ শেয়ালের বিরুদ্ধে
সংঘবদ্ধ হওয়ার!


মনে রেখো, মানুষকে সংঘবদ্ধ দেখলে,
শেয়ালেরা গর্তে পালায়!