বড় রাস্তার ধারে চিনিশপুর বাজারে টঙের দোকানে


একফালি চাঁদ উঠে প্রতিদিন বিকেলে


চাঁদ হাসে, হেসে গড়াগড়ি যায় গোধূলির আড়ালে।


পুতুল হাত রাখে চন্দ্রমল্লিকায়


ধিতাং ধিতাং উৎসবে মাতে গুটিকয় টুনটুনি


সরমে মুখ ঢাকে আটকোরা জলপাই গাছ


আড়চোখে চায় সজনে ডাঁটা


কুটকুটে ঘাস খাওয়া দুটো খরগোস-ছানা আর


তমিজ উদ্দিনের বুড়ো বাপ কলিমুদ্দিন।


ইদানিং চাঁদ ঊঠে ঝিলের ধারে, পার্কের বেঞ্চিতে


জারুলতলায়, কুটুমবাড়ি রেস্তোরায় –


ফিরিঙ্গি হাওয়া নামে মিথুন সরোবরে


আবেগে লাল হয় পুতুল মন।


অতঃপর পুতুল পোয়াতি হলে একদিন


অমাবশ্যা নামে


রাতের আকাশে ফিসফিস করে নিযুত তাঁরা


বেয়াদব ঘড়ির কাঁটা ও টিকটিকি ঠিক ঠিক করে


এফ এম রেডিও জকিরা কথা বলে সুললিত


এখন নাকি চাঁদ উঠে হরিষপুরের আকাশে ।