সর্বনাশের গন্ডী  গুলো সব করেছি পার,
সত্য কিম্বা নিত্য ওদের ভৃত্য মনে করি।
উড়িয়ে দিলাম রঙিন ঘুড়ি অসীম আকাশ তলে।
অনেক আগেই ছিঁড়ে গেছে  মাঞ্জা দেওয়া সূতো,
নেশার ঠেলায় ভাসছি যেন শরৎ মেঘের মতো।
জ্ঞান পাপীরা কানের কাছে ফিস ফিসিয়ে বলে।
আমার রাংতা দেওয়া হালকা মেজাজ বন্ধু উড়ন পরী ।
খানা-পিনা-মস্তী-মেয়ে, দারুন জীবন, ভোগের প্লেটে দেখছি একাকার-ই।


হাওয়ায় ভরা বেলুন গুলো মেঘের দেশে ধায়,
সূক্তি মালার যুক্তি গুলো  পায়ের নীচে চাপা।
যখন মানুষ গুলোই ফানুষ হয়ে ছড়িয়ে দিল ছাই।
মাটির নীচের তপ্ত শিলার হাল্কা কাঁপন ভাঙ্গলো ইমারৎ।
দিগ্বিদিকে ভাঙ্গা ডানা ঝাপটে মরে শান্ত নীড়ের সুখের পারাবৎ ।
ছাড়ো ওসব, পরিনামের পড়াশুনা অনেক আগেই শিকেই তুলে তাই।
পরিমাপের হিসেব আঁকা ফিতে ছিঁড়ে  ডাইনে বাঁয়ে ভুলের ব-হ-র মাপা।
মাফ করেদিই তবু তোরে, হারিয়ে যাবার ছাড় বাসনা, সময় আছে অল্প কিছু এবার ফিরে আয়।