উঠতি ছেলেটাকে দিনে দুপুরে পিটিয়ে জান্নাতবাসী করা হলো।
চারপাশে অনেকেই দাঁড়িয়েছিলো।
মামলা করা হলো। কোনো প্রত্যক্ষ সাক্ষী পাওয়া গেলো না।
আদালত প্রমাণ পত্রের অভাবে সবাইকে খালাস করে দিলো।
বায়স্কোপের মতো কী চমতকার দেখা গেলো!


মহিলা কলিগ অভিযোগ করেছে, সহকর্মী তাকে একা পেয়ে ধর্ষণ করেছে।
বড়োকর্তা বললেন,  তোমার কথা ঠিক আছে। কিন্তু প্রমাণ কোথায়?
ঘটনা কি কেউ দেখেছে?
মহিলা বললেন, জী না স্যার। কোনো মানুষ দেখেনি। তবে....
তবে কি?
রুমের আসবাব পত্র দেখেছে। জানলার ফাঁক গলে আকাশও দেখে থাকতে পারে।
বড়োকর্তা বললেন, তুমি আকাশের কাছেই বিচার চাও।
মুদ্রার বিপরীত পিঠও আছে
গৃহকর্মী অভিযোগ করেছিলো মেম সাহেব আমাকে ধর্ষণ করেছে
কেউ আমলে নেয়নি। রীতি নেই।
ধর্ষণ শব্দটি নারী জাত। নারীরা ধর্ষিত হয়। পুরুষরা হয় না।


পরীক্ষারর হলে একজন নকল করে কাগজটি ছুড়ে দিয়েছিলো।
আরেকজনের পায়ের কাছে কাগজটি এসে পড়তেই ম্যাজিস্ট্রেট এলো।
নকল করার দায়ে সে-ই অভিযুক্ত হলো।
হাতেনাতে প্রমাণপত্র পাওয়া গেলো।  সে বহিষ্কার হলো।
মেয়েটি অনেক কান্নাকাটি করেছিলো।
বলেছিলো, স্যার আমি নকল করিনি। কেউ শোনলো না।