এলোমেলো কিছু শব্দ ছুড়ে দিনের পরে একটা পূর্ণচ্ছেদ পরে,
কিছুটা একাকিত্ব, আর কিছুটা নীলচে অবাধ্যতা।
সার্বিকভাবে আমায় নিয়ে বিব্রত থাকার কোনো প্রশ্ন এখানে উঠছে না।
দাবিহীন থাকতে গিয়ে একবুক ঘুম ওভারডোস হয়ে যায়
আর আমি স্বপ্ন দেখাটা ছাড়লাম না তারপরেও।
নিঃশ্বাস প্রশ্বাসেও কিছু জটিলতা আজকাল ধরা পরছে।
অপাংক্তেও ইচ্ছেগুলো সায়ানাইডের গোপন কামনার কাছে আত্মসমর্পণ করে।
চিন্তাগুলো মগ্ন হয়ে আমার আত্মজ হতে চায়।
কিন্তু বারবার জ্যামিতিক সমাজের উচ্ছিষ্ট হয়েই আমি যে রাস্তায় একা হেটে বেড়াই,
সেই রাস্তাটা কেউই চেনে না।
তাতে একটা সুবিধেও আছে,
চেনা ভিড়ে অচেনা হয়ে বেশ সময় কাটানো যায়।
বিড়ম্বনা না থাক, তবুও একটুআধটু চাওয়া-পাওয়া ভালোবেসে আমায় যন্ত্রনা দিয়েই যায়।
শব্দছকের বাইরে থেকে কিছু অনুভূতি ধার করে আমার পসার বাড়াই
আর শীতজনিত কারনে ঢেকে রাখতে গিয়ে মসৃন জীবনে হোঁচট খেয়ে যাই।
বেকার ভেবে ভেবে যখন ভাবনাগুলোকে একসময় ছেড়েই দিলাম,
রোদভেজা নিস্তব্ধতার আড়ালে গিয়ে দেখি
আমি আজও নিজেকে নিয়ে অশ্লীল হতে চাই।