কেঁদে উঠা চাঁদের কোমল উত্তাপে
বিষণ্ণ বেদনায় প্রশ্ন করেছিলাম তোমাকে ।
গনিতের নিয়ম ধরে বুঝিয়ে দিয়েছিলে,
রাতের নোটবুকে এঁকে দিয়েছিলে
     কত জানা অজানা সূত্র ।
          সূত্র ধরে বুঝিয়ে দিয়েছিলে
শুন্য থেকে কি করে সৃষ্টি হোল আগামীর।


আসলে সরল এই অংক গুলো জীবনের খাতায়
        খুব ই কৃপণ ।
যোগ  বিয়োগ গুন ভাগে এতোটাই ভরপুর,
একটা লাইনের সুখ দুঃখের বর্ণনা
সমস্ত পাটীগণিত বীজগণিত
   কিংবা জ্যামিতির
হিসাবে তন্ন তন্ন করে মিলাতে ক্লান্ত ।
বাস্তব জীবনে হয়ত এ হিসাব মিলানো যায় ও না ।


জীবনের প্রতিটি লাইন প্রতিটি স্তবক
প্রতিটি সংলাপ প্রতিটি উপমায়
সংখ্যাদের মান যত বড় হয় অনুপাত ততই এগিয়ে আসে,
                                নির্দিষ্ট মানে।
মেঘের ভেলায় সাওয়ার হয়ে,
মেঘলা মুখর ধু ধু শূন্যতায়,
গণিতজ্ঞদের দিকে তাকাই সম্ভ্রমের চোখে।
জীবনের সরল অংকটা সম্ভবত খুব কঠিন ই  ।