//খাদ্য, আহার হবেনা ঘটনা//


খাদ্য খাবো না হয়ে অবাধ্য
খাবো ততটুকু যা যা বরাদ্দ
কবি লিখবে না শুধুই পদ্য
লিখতেও পারে কখনো গদ্য।


থাকতেই পারে অহরহ দাবী
খাদ্যে যে আছে তৃপ্তির চাবি
খাদ্য থেকে কী আসে অতৃপ্তি!
নিশ্চয়ই আসে, আছে তারও ছবি।


খাদ্যই আনে জীবন আলোতে
বাধ্য হওয়া কী প্রয়োজন তাতে!
বাধ্যতা নেই বাধ্য হওয়ার
বিভিন্ন খাদ্য চাই সব পাতে।


খাদ্যের সাথে ক্ষিধের যে যোগ
সে যোগ থাকলে নেই দুর্ভোগ
প্রতিটি শরীরে ক্ষিধে জাগবেই
ক্ষিধে না মেটালে, আসে দুর্যোগ।


খাদ্য সকালে দুপুরে বিকেলে
সাঁঝের বেলায়, তাও খাওয়া চলে
খাদ্য সময়ে, আর অসময়ে
আহার কী বিনিময় মেনে চলে!


কে আমাকে খেতে করবে বাধ্য!
আদেশ দেওয়ার কার আছে সাধ্য!
খাদ্য স্বাধীন কথারই মতো
ইচ্ছামতনই খাওয়ার ফর্দ।


খাদ্য খাবই, যে যাই বলুক
খাদ্য খেয়েই জীবন চলুক
তবেই জীবনে এসে যাবে গতি
গতির কামনা বেঁচেই থাকুক।


সুবীর সেনগুপ্ত