কাব্য করছি দুঃখকে নিয়ে, নয়ন-জলের নদী
থৈ থৈ করে উছলিয়া পড়ে, ভাঙছে বুকের পাড়;
আশাহীন চোখে এঁকেবেঁকে ছুটি অবিরাম নিরবধি।
বেঁচে আছি। তাই, সাহসে বলছি, 'বেশতো চমৎকার'!
শিমুলতলীর নমুদের মেয়ে চপলা কিশোরী দুলি,
কৃষকের ছেলে রাখাল সোজন নিরীহ মুসলমান;
অতীত কালের প্রেমের কাব্য যৌবনে উঠে ফুলি',
প্রেমের কারণে শান্ত জীবন হয়ে যায় খানখান।


আনন্দ-প্রেম, ধর্ম-সমাজ মানুষের তরে জানি,
ভব-সংসার সকল অসার হৃদয়ের কাছে এসে।
তবুও, মানুষ ধর্মের নামে করে যায় রাহাজানি!
দেখেছি রক্তে হোলি খেলে তাঁরা, প্রেমের উপন্যাসে।
লাইলি-মজনু নেমে আসে যেন হৃদয়ের আহ্বানে,
ইউরিডিস-অর্ফিয়াসের বিরহের গানে গানে।


২৩/০৭/২০২২
মিরপুর, ঢাকা।