একটি অঙ্গে কী রূপ ধরিস শৈলজা, পার্বতী!
কখনো গৌরী, কখনো যে কালী, কখনোবা তুই সতী।
অর্পণা তুই নিমেষ মাত্র ধরাতে হলি যে উমা,
মেনকার মেয়ে ব্রহ্মচারিণী পাপীকে করিস ক্ষমা।
কতো নাম তোর, কোন নামে ডাকি? কোনটা যে তোর প্রিয়?
ভুবনেশ্বরী! তারা রূপে এসে বিলিয়ে যাস অমিয়।
তুই যে চণ্ডি, জগদ্ধাত্রী, গৌরী, কাত্যায়াণী,
তোর চরণেই বিগলিত হোক শিবের চিত্তখানি


গিরি-পর্বতে তোলপাড় নাচে পার্বতী সাথে শিব,
তোর পরশেই শিবের মতোন  হবো যে চিরঞ্জীব।
আয় চলে আয় কমলাত্মিকা, আয়রে ললিতা আয়,
আয় দয়াময়ী! আয় নবরাত্রির এই জলসায়।
সহস্র নামে ডাকছি যে তোরে আরাধ্য দেবী দূর্গা!
তুলে নে রে বুকে দেবীদের দেবী, নইলে এবার দূর যা।


মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা।
২২/০৩/২০১৮