অস্থির সময়ের পিঠে সওয়ার হয়ে তুমি বৈতরণী হলে পার
আর আমি জলের তলে বাঁচার চেষ্টায় প্রানান্তকর
দিগ্বিদিক ভেসে গেছি সুতোকাটা ঘুড়ি;
বাতাসের সাথে গলাগলি ধরি উড়েছি নির্বিকার।


কুঁড়ির আড়ালে বিষ কাঁটা ছিল; দাহ-যন্ত্রনা অশনির      
নীল হয়ে গেছে গোধূলির রং অবসানে খেলাঘর।
আর কত জলে ডুবলে তুমি এপারে করতে নোঙ্গর
আর কত নির্বোধ হলে ভাগ্যের শিকে ছিঁড়তো আমার?


একদিন অস্ফুট পুষ্পকুঁড়ি ফুঁটে বের হলো কীট;
হৃৎপিন্ডের রক্ত চুষে সে যাপন করেছে জীবন ও অতীত
পেছনের পথে কৈশরের  ঘ্রাণ, চুপচাপ নি:শ্বাসে
পড়ে আছে তারা আজও দোলাচলে, ছায়া ও অবিশ্বাসে।


১৮•০২•২০১৭