একদিন ভরা জোৎস্নার জোয়ারে ডুবে যাবো সুখে,
মেঘহীন আসমানে চেয়ে রবে নির্লিপ্ত তারকারাজি।
চঞ্চল ঝর্ণার মতন অবিরাম ঝরে পড়া সময়
থমকাবেনা বিবাগি জোৎস্নায়,
নদীর ঘোলাটে জল জোস্নার চাদর গায়ে
হন হন হেটে চলে যাবে,
কুনোব্যাঙ একতালে গেয়ে যাবে ঘাঙর ঘ্যাঙ গান।
শ্রাবণের ভরা জোস্নায়, কার কি বা এসে যায়!
আমারি বা এসে যায় কিসে
জোৎস্না যখন এসে নাচে সবুজ ধানের শীষে,
কেন উতলা পায়চারি করে ফিরি বনপ্রান্তর?
জোস্না কী পেরেছে জুড়াতে অন্তর!
অনন্ত জিজ্ঞাসা নিয়ে তবু ভাসি জোৎস্নানার জলে
বুকভরা কি যেন কি হাসে- কাঁদে, আকাশ প্রদীপ তলে।