কিছু মানুষের ফুঁ দেয়া অহমের বাঁশিতে
(হ্যামিলিয়নের বাঁশিওয়ালার মত)
আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ছি মৃত্যুসাগরে!
কেউ সাতরে, কেউ আছড়ে
কেউ উঠতে পারে কিনারায়
কেউ ভেসে যায় অজানায়!
হাজারো প্রাণের থেমে যাওয়া স্পন্দনে
তবুও কারো হয় না হুঁশ
কেউ করতে পারি না বধ
সেই অহমের বাঁশিওয়ালাদের!
তারা বাজায়, বারবার বাজায়
আমরাও বারবার সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়ি
প্রাণ- মোহিনী বাঁশির সূরে!
যতদিন আমরা না হব এক; একতায়
মগজে ঢুকবে না যতদিন তাদের সূর-ভ্রমতা
যতদিন আমরা বুঝব না, এতো শুধু অহমিকতা
চিনব না যতদিন তাদের আসল চেহারায়
যতক্ষণ বুঝব না আমরা তাদের হাতের গিনিপিগ!
ততদিন প্রাণ দিয়েই যাব; তাদের ক্ষমতার বাঁশির সূরে!


হায়! মানুষ! কেন তবে সেজে আছ গিনিপিগ?
মগজটা খাটাও, মাথার গিলুকে লাগাও কাজে।
ঝাঁপিয়ে প্রাণটা দিও না কোনো অহমের বাঁশির সূরে।