মায়ের সন্তানেরা আজ সবাই বড়,
নিজেদের দাবি অধিকার নিয়েও অতিসচেতন।
বেশ চলছে দরকষাকষি- চাই আরও
ক্রমশ: মনোমালিন্যে হাতাহাতি যখন তখন।


কৃষকের তিন ছেলের লাঠি ভাঙ্গা সেই গল্প
পড়েছিল তো সবাই, কিন্তু বাস্তবে মূল্যহীন।
তাই ঘর ভাঙ্গে প্রতিনিয়ত অল্প অল্প
শুধু তারকাঁটা প্রাচীর গড়ে হঠাৎ একদিন।


নতুন ছোট সুখী পরিবারের একটাও ঘর
শত চেষ্টাতেও বরাদ্দ করা যাচ্ছেনা।
সত্যি কী- ভাগের মা পায়না গঙ্গা মরার পর?
কুঁড়ে ঘরে থেকেও আজ পাশে কাউকে পাচ্ছেনা।


মুখে মায়ের মুচকি হাসি, করে চলে আশির্বাদ-
হোক মহাবিশ্বে চিরসত্য- নিউটনের তৃতীয় সূত্র।
তাই নক্সিকাঁথা সেলাই করে রোজ বৃদ্ধ হাত,
সাজায় কুঁড়ে ঘর, জানে এখানেই আসবে পুত্র।