তোমার ভালবাসার অনুরাগে আমি হয়েছি
মধু পোকা ঐ বসন্ত বাগে ।
আমার একলা জীবন শুধু জানে ভালবেসে যেতে,
জাননে না ভালবাসা দিতে বা পেতে ।
তাইতো এই থমকে যাওয়া জীবনটাতে হটাৎ এলে তুমি
হয়ে গেলাম আমি এক ঝাটকাতে রুমি ।
জানি না কেন এমন হয়,তবুও চাই যেমন আছি তেমন রই ,
মনে শুধু একটু সংশয় আর ভয় ।
হঠাৎ ভুলে যাই একাকীত্ন যার সঙ্গী তার আবার ভয়,
পাতানো এ জীবন খেলায় কীসের আবার ভয় ?
গাছের পাতায় বসন্তের ছোঁয়া,
আর আমার মনে ঘন কালো কুয়াশার ধোয়া ।
এ মনে যত ছিল আলো আর আশা,
সবই হল পন্ড এক নিমিশের নিধারুণ ভালোবাসা ।
কেউ বলে জীবনে আসে স্বপ্ন কেউ বলে ভালবাসা,
কিন্তু এগুলোর অপর নাম দেখি সর্বনাশা ।
তবুও আমি কাদছি একা বসে এই কালাগ্রাসে,
তোমার দেখা পাব কবে কিবা মাসে ?
দেখানাহি মিলে আর মাস-বছর শেষে,
তবুও হাল ছাড়ি না মাকড়সার বেশে ।
জানি তুমিও ভাবছো আমার মতো একি কথা,
সেই্ কবে হয়েছিল একবার পথে দেখা ।
কত কবি,মনিষী লিখেছে যথা তথা,
‘ভালবাসা’ কথাটি নাকি করাল গ্রাসে অনুভূতিতে গাথা ।
তাই যদি হই তবে কালিদাস কেন লিখিল,
রাধাঁকে নিয়ে এত বিরহ গ্লাণিতে ভরা পাতা ?
ভালবাসা বলে যদি কিছু থাকে আমার জানা মতে
সেটা সাপের বিষের চেয়েও বেশি কিছু বটে ।
আজকে ভালবাসা কালকে ঘর,
তারপর এক ভয়ংকর কালবৈশাখী ঝড় ;
তবে যদি বন্ধন হয় অটুট,
ঝড় ঝাট্টা যা কিছুই ঘটুক এ পথ রুকবে কতটুক?
আজও ভালবাসি তোমায় একরথে,
সারাজীবন এভাবেই বেসে যাব সুদূর মরণপথে ।
ওগো কুসুম কুমারী পথের সুন্দর বর্ধকারী মেয়ে..
তুমি কি জান আমি তোমার কে…….?