এখন চলছে বৈশাখ ঝড়ের কত বেগ,
যখন তাকাই আকাশ পানে দেখতে পাই মেঘ ।
এ অমানিষার ঘোরতর বর্ষায়,
ছল ছল জল দোলিয়ে হেটে যায় কোন মেয়ে ।
আমি একা ঝর্ণা পারে বইছে স্রোত একাধারে
হঠাৎ বৃষ্টি এল ক্ষণে বাতাস ছুটল বেগবারে ।
একটু পরে থামল বৃষ্টি চারিদিক কেমন অপরুপ সৃষ্টি,
তবুও এমন শূণ্য আর রিক্ততার বেদনে ক্ষুণ্য ।
আকাশ পানে তাকিয়ে দেখি কী অপরুপ পরী,
মনের সুখে বেয়ে যায় তার রুপমহিমার তরী ।
ইচ্ছে হয় তারে একবারের জন্য ধরি,
কেমনে তা করি আমি যে পাখনাহীন ফড়ি ।
নৈসর্গের সুন্দরী তুমি অপরুপা,
টগরের মতো নাকটা যার কানে পান-পাতা ।
একপায়ে পায়েল অন্য পায়ে তার স্বর্ণলতা,
তাই দেখে মনে জাগে কত না কত কথা ।
এ যেন এক ভরদুপুর মনে মনে হয়,
মহা মিলনের বিরহ একটা ইচ্ছে বহুদূর ।
কত কবি মহাকবি একেছেন অতরুপ সুন্দরীর,
কেউ দেখেনি রুপ জ্বলমলে নামতার পরী ।
তাইতো তাকে আজও দু-নয়নে ভরি,
জানি না কখন থামে এ ভালবাসার তরী;
আঃহা কী সরবরী...........!
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ