কে যেন উদীচীর পানে সুর তুলে
কলুষিত জীবনের মোহ-মায়া ছেড়ে
মনের মূর্ছনা  সমাধিতে গেঁড়ে।
ঐন্দ্রজালিকের মতো ছুটে চলে;
যখন স্বর্ণলতার মতো চোখ রঙিন হয়।
অমরাত্মার গভীর ধ্বনি উঠে স্পন্দে স্পন্দে
বিষাদ কেটে গিয়ে জাগে ছন্দে ছন্দে।
একটি শপথের কাছে বড় হয়,
আঁকড়ে ধরে অবিনশ্বর সূর্যোদয়ের পথ।
তন্ময় হয়ে শুনে অবিভাজ্য বাণী
ক্ষত মুছে ফেলা রত্নখানি;
বিসর্জিত করে সহজাত অনিয়ম
ধরে রাখে সদা ধৈর্য-সংযম।
অপেক্ষায় থাকে সৌন্দর্যের।
সে পদ্মরাগের মতো আসবে একদিন,
আসবে দেশমাতৃকা-বিশ্বাস নিয়ে।