আজ আমি আমার কথা লিখতে বসেছি,


আজ আমি বিশাল দায়িত্ববোধ থেকে
কিছু লিখতে গিয়ে
আবিষ্কার করলাম স্বীয় অনাবিষ্কৃত সত্ত্বা।


এই আরাম কেদারায় বসে
হঠাৎ করেই আমার গা ঘামতে
শুরু করলো।
মনে পড়লো জাতিকে বলা কথা
যা প্রকাশিত হয়েছে অতীতে।
আজ আবার লিখতে চাই
সে সব কথা।


পুনরায় সমস্ত সভ্যতাকে একসাথে
দেখছি মহাকালের ভেতর,মহাকালের মাঝে।


আমার এই বিশেষ ভালোবাসা,
কেবলমাত্র প্রচলিত ঈশ্বরেরই অজানা।
আর যারা চেয়েছিল সম্মিলিত ইকামাতে
পথে নামতে,
তারাও জেনেছে এ খবর গত সাঁঝে।


প্রকৃত ঈশ্বরের সাথে প্রথম সাক্ষাত।
ঘটেছিল জীবনের প্রারম্ভে।
”খোদা” না কি যেন নাম স্মৃতিপটে ভাসে।


মন আটকে আছে প্রকৃত ঈশ্বরে।


এখন যেন প্রকৃত ও প্রচলিত বিশ্বাসের মধ্যবর্তী দ্বন্দ্ব।
পরিস্থিতি প্রকৃতদের প্রতিকূলে।
জীবন যাপনের কোনো অনুকূল পরিবেশ দিতে পারনি তুমি কিংবা তোমরা।
পারেনি কো এই অনুজ প্রচলিত জীবন ব্যবস্থা।
তোমরা কেউ কেউ বলতে, সব তথাকথিতদের ষড়যন্ত্র।


এদের বিরুদ্ধে অনেক কিছুই জানে সবাই।
আবার অনেকে না জানার ভান করে।
তাই মাঝে মাঝে রাগ ওঠে,
ছুঁড়ে দিতে চাই এসিড তথাকথিতদের মুখে ।
পুড়ে যাক রাজনীতি।
ঝলসে যাক সরকার ।
বিনষ্ট হোক প্রচলিত
ব্যবস্থা।
পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হোক “প্রকৃত”।
যেখান থেকেই উদ্ভব প্রকৃতির।


সে লক্ষ্যেই এই জিহাদ।
তাই,আমার হাতে এখন এক প্রতিবাদী যন্ত্র।
বিধ্বংসী মারাত্মক পারমানবিক অস্ত্র।


এখন, সবাই বলছে
আমি নাকি ধর্ম রক্ষায়
অস্ত্র নিয়েছি,আমার কন্ঠনালী থেকেই
নাকি উচ্চারিত হয়েছে
প্রচলিত ঈশ্বরের নাম।


সবাই বলছে আমিই জঙ্গী,


অথচ, আমি জানি
আমার কোনো জাত নেই,
কোনো ধর্ম নেই।


পুনঃশ্চ, পরমেশ্বরের কোনো নাম নেই।
যার প্রতি ভালোবাসা আদিকাল থেকেই।