আমি নাক গুজে রৈ ঐ বাসন্তী ফুলের
দুই উদ্ধৃত গোলাপী মাংসল পিন্ডে
এ কোন মোহিনী হাতে অবতার হয়ে দেবতা আমায়
মাতাল করে ছাড়লো।
নদীর নীল আঁচল দখিনা বায়ুতে উড়ছে
আরো উন্মুক্ত হচ্ছে গোলাপের পাপড়ি
সুভাসে আমার তনু মন
আরো দ্বিগুন উত্তেজিত করে।
আমি পাগলা গারদের চিরস্থায়ি পাগলের মতো
ঐ সুভাসি ফুলের উত্সস্থল হাঁতড়াতে থাকি।
ফুলের তুলতুলে পাপড়ি মালায়
নিকোটিনে ঝলসিত ঠোঁট বাড়িয়ে দেই
ঐশ্বরিক শক্তির কল্যাণে ফুল নড়ে উঠে
আমি জৈবিক স্পৃহায় পুলকিত হই।
27.01.2008.