আঁচের আঁচড়া-আঁচড়িতে বহুভঙ্গিযুক্ত রেখা ঘুরেফিরে
যে চিত্রপট আঁকে আঁট হয়ে তা পাহাড় গড়ে বিচিত্র বীভত্স রূপের।
আঁটকুড়ে মন পিপাসায় কাঁদে বৈশাখে আঁতুড়ে খোকাটার মতো
ভিক্ষার চাল কাঁড়া আর আঁকাড়া তাতে কী? পেলেই পেট পুরে যাবে।
অভিলাষ লাস্যময়ীর প্রণয়, বিনয় প্রেমের ধ্রূপদী গানের,
মাছিটার ভ্যান-ভ্যান শব্দ গান হয়ে বাজে মৃতদেহে।
আক্লান্ত শ্রমে অদৃশ্য অক্ষরে কাল্পনিক ছবি আগুন্তুক হয়ে দাঁড়ায় স্নানঘর, বিছানা, পথের ছায়ায় সূর্যের তীর্যক কিরণে।
আত্মার আত্তীকরণে সংযমী আত্মীয়া আদতে আদায় করেছ মনের খাজনা
খরচের খাতায় হিসেব উসুল করতে
আটপ্রহরের মেলা বসবে আদৌ?
উত্পাদন ক্ষম আধিকারিকের ঔদ্ধত্যপনায় নাকাল ভাবনা,
নিরন্তর আল্পনা আঁকে সৌষ্ঠবের
মাপকাঠির প্রতি দাগে তোমারই আঁক-জোঁক।