তোমার শেষবিকেলের পর কলিং আসে
সুন্দর রিংটোনে ভিভোটা জড়িয়ে
খানিকটা বাঁচতে শিখি , আসলে সময়টা পৈতৃক হলেও
আঁচার,অনুষ্ঠাণে নিজেকে মেজে ঘঁষে
সর্বাঙ্গের ধূল,কালি সরিয়ে ঝরঝরে করি


সেবার উদ্বোধনীর' মাঠে তোমায় প্রথম দেখা
মেলা আলো করে তোমার প্রকাশ
আমার জীবন খুঁজে ফেরা'র কারনসুধা ,
দিনান্তের শুরুতে গলি থেকে রাজপথের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের
খোল ,নলিচার আবর্তন বিবর্তন -
নিশুতির গূঢ়তায় কি অসাধারণ প্রত্যয়ী ।
আমি অবাক হতাম সত্যি , নিজের প্রত্যাশার কাছে,
দৃঢ়তার কাছে


যখন আমার মাথার পরে থেমে যেত প্রখর চৈত্র
ছায়াদের ক্রমবৃদ্ধি পেরিয়ে সশরীর গাছের
সংঘর্ষে আমি তোমায় খোয়াতাম বার বার,


ঝমঝম বৃষ্টি উদাস হলে তুমি আঁতশ কাচে-
কিছুটা শব্দ রাখতে , তা দিয়ে আমার
নৈঃশব্দের কোষে তুমিই পরাতে নিক্কন
আমার হাসা ,কাঁদা জুড়ে তোমার প্রতীতির সে কি পরাভব !
আচ্ছন্ন হতাম আর হুড়মুড়িয়ে নৈঃশব্দের নিষেক ।
  
সময় ছিল বটে ! চলযানটার পা'দানিতে ভর করে
রাজ্যজয় আর গুচ্ছের শব্দযোট
কোন পথে যে পালাবো বুঝতাম না
শেষ প্রহরে তোমাতে আত্মজয়ের দাপট ফেলে রাখতাম


উফ্ ! নিঁখুত সজ্জার সম্রাট তোমায় যা লাগত না