তুষ্টি দি, বিশ্বাস করুন সেদিন আমি ঘুড়ি, লাটাই আর-
      মহাকাশের একটি স্বপ্নে মগ্ন ছিলাম
  স্বয়ং প্রতিতী দেখার ছলে নিশ্চুপ হৃদয়ের ঘনান্ধকারে
  যখন কৃত্যালোক শেষ করে বসতেন প্রাত্যহিক
  আমার দোরগোড়ায় আর শোনাতেন
  নিমগ্ন বাণী , পৃথিবীর সকল মাঙ্গলিক চিহ্নে
                           তার ছায়া ঘোরাফেরা করত,
  রাত গাঢ় হবার সাথে সাথে তাদের কৌমেয় পরিধী
  ঢলে যেত পানপাত্রের' দু আঙুল সীমারেখায়
  ছাইপাশ ময় লোনা শরীরে-
                  ণৈঋতের ঝাঁকুনিতে মেয়েগুলো টালমাটাল
  তাদের টলমলে শবে নেচে বেড়ান কাব্যর্ষি
  আমি আলোর টকটকে শিখায় তাদের দৃষ্টি লক্ষ্য করি ;
  সলতের দু'ধারে অপার্থিব কালির প্রলেপে,
  একটা কুৎসিত খেয়াল আজন্ম লালিত শ্লেষ্মায়
  ভ্রষ্ট চৈতন্যের প্রভেদ .................
  সেখানে কোন আকর্ষণ সৃষ্টি হয় না ।
  
  তুষ্টি দি, আমি দেখি সে সটান দাঁড়িয়ে
  সৌরলোক থামাতে পারে;
  লাটাই হাতে ণিঁপুন মত্ততায় নেচে ওঠে বিস্ময়
  আমি ভ্রমান্ধ হতে হতে ফিরে আসি আদি গহ্বরে
  তখন আমি নিরেট দাঁড়িয়ে ,
  আমাার হাত,প্রত্যঙ্গে জুড়ে যায় অবাস্তব নীল ঘুড়ির প্রোফাইল
  অনাগত আবিষ্কারে
  সময়টা ব্যাবধানের,  ওর আমার বিষাদের মতো
  অজস্র নাম পরস্পর উঠানামায় মগ্ন

  তুষ্টি দি, আসলে আমি আপনাকে সেই নিকষ পৃথিবীর
  কথাটা জানাতে চেয়েছিলাম।


.......................................................................