উলু দেওয়া ছলে চল্ আবার ভুল করি
ছাতির বহর দেখা মেঘলার খুনসুটি ছাত্
টুপ করে ছুঁয়ে দি বাহানার দেড়'শ আঁধার
নকশার রং কালি নগর প্রাচীরে ;
আরেক দেওয়াল গড়ি ;
তামাশার হরেক প্রদর্শন ; ব্যাপক লৌকিক ধারায়-
ঝুলে আছে দেহ ঠাট্টার ফল্
তোষামুদে বিচালীর ছাতনা বানাই চল্ । গড়গড়া ফুঁকে
দেখে নিই জাতটার রং ,
জঙ্ঘার শিরা চিরে কংক্রীট ঘরে
ঝাড়বাতি সোহাগের আলো
চেনা যাবে প্রকৃত জীবন ।
চল্ নোলকের দুল ছিঁড়ে শিকের গুলতি মেরে
খুন করি বিজাতী'য় রোগ
প্রেম,ভালোবাসা ছলে ।
প্রকল্প বানাই কিম্ভুত তন্ত্রের মৌলিক চালে
ফিরে যাই চল্ অনর্গল
খুনোখুনি, খাবি খাওয়া রোগে ;
ঝান্ডায় লিখে দিই কতিপয় নাম
যতকাল ঋতুমতী ছিল শেকড় বাকড় ঝেড়ে
ঝুলিয়েছে ভুল বোঝাবুঝি ; দলবদ্ধভাবে ।
পাটকেল ছুড়ি মগজ ঘেরাও করে বিসদৃশ
শব্দের ,জোটবদ্ধ মানে ; নিয়মের চিৎপাতে অনশন
রাস্তায় চল্ নামি ঘোর নেতা নামে ।
পাল্টাবো জোটনামে অলংকৃত দখলের ,
নোটিশ জোযনা." সাবধান"
মায়াবদ্ধ রাতে বুক ছুঁয়ে ডেকে নেবে,
নোলক বাসরে ; প্রবুব্ধ পিড়ীতির ঢলে
খোয়া যাবে যাবৎ লজ্জারা
চোখে মুখে নালা মেখে মৌড়লার টক্ ,
ঢালের সমুখ খুব কড়া ,
বলে দিবি যত্তোসব সং।
চল্ ছোব নিষেধ প্রাচীর ;বজ্র বানাবো ,ঝড়ের দাপটে
মেরে দেব স্বাধীনতা অবাধ অনর্গল
তারপর মিলে যাবো ঝান্ডা,মিছিলে,
শ্লোগানে শ্লোগানে
...............চল্ ।