সময় হলে নোঙর ছেড়ে যায় সব
শুধু অক্টোপাশের মতো জড়িয়ে থাকা
একফালি সময় .........
পিঠ উল্টে  , মেরুদন্ড খাঁড়া করে ;
ঘন্টা,মিনিট,প্রহর চৌকাঠে দাঁড়িয়ে দম্ ফেলে হরদম।


আমাদের গলি,ঘুঁজি ধরে দুপুর চলে গেলে
ঢলঢলে পাজামা'য় ভরে রাখি ঢলন্ত যৌবন
দুটো ক'টি আধসেদ্ধ ভাতে নোনতার অমৃত চর্বণ
ঢেঁকুরে শোধরায় রসনার গাল্
আরো কিছু ছিলো,থাকে............................
অগভীর শ্বাস্ ।
চলে যায় গয়লানী মেঠো বউ,চৈত্রের স্কেচ্
চোখ জোড়া থমকানো নোলকে'র বাঁকে
হাঁটা পথে কাব্যের ভীড়ে আমিও চলেছি
এঁকেবেঁকে মন্ বরাবর।


ছেড়ে গেছে ভালোলাগা, সেঁতু বরাবর চলাচল্
কথার আড়ালে পোষা দুটি কটা ভুল
আঙুলটা শব্ হয়ে দোলায় ভ্রূকুটি
মাঝখান্ ব্যবচ্ছেদ জীর্ণ অঞ্চল।
ছিল কিছু ? ছিল; সেই তরঙ্গ প্রহর ।


শহরপ্রান্তে তার ধারাপাতের পৃষ্টায় অজস্র চুম্বক
ছাপ তোলে ব্যসার্ধে'র দলে
দলে দলে রাস্তারা তার পিছু নেয়
হেঁটে হেঁটে ক্লান্তির ক্ষয়ে গেলে জামা
বকশিশ্ জোটে ফ্রি ছোটার নামে ।


ছুটতে ছুটতে ক্ষেপে যায় কেউ;
রক্তের প্লাবন বাড়ে
দমকা হাওয়ার গোলা গুলি
মাথার আড়াল থেকে কামান প্রয়োগে,
ধরণটা বদলায় শুধু, চলে যায় একান্ত আবেগ।
বলে লাভ ? আছে...................
তবে তোমায় নয়।