দোলনায় দুলছিলি তুই হাট ছেয়ে কবিরা বসেছে
ঘাসপাতা মূলের শিকড়ে ছত্রাকার শ্রেণী বিদ্রোহ
তোর হাতে চতুর্দশী ঢেউ আঁচলের চূর্ণ প্রভুরা
কাকুতি মিনতি হাতে পায়ে,তোকে দেবতা মেনেছে।


পাহাড়ে আগুন লাগা ধোঁওয়া কিরিটীর সন্দিগ্ধ মেনু
কিছু আগে বলা কথাগুলো অকারণ সৃষ্টি খোয়ালো
পোঁকাদেহ বসতি উৎসবে ছড়া দেয় ঘেরাও অঞ্চল
নমুনায় কবিরা মরেছে তোর দলে গৃহস্থের রেণু।


পড়া ঘরে ছায়া দিয়ে কথাকেলী তোর বহুরুপ
ছায়া পড়ে নিষিদ্ধের জঙ্ঘাজুড়ে বিচিত্র অসুখ
নগর শহরে বাঁধি বীজানুর মুক্ত অনুমতি
কবি কাঁদে ভ্রংশ পাঁকে কাব্যের বিরুপ নিয়তি।


চাঁদে চাঁদ গলাগলি কলঙ্ক তার মুক্ত বৃন্দাবণ
লেগে থাক্ চোদ্দ অঞ্চলে চন্নমেত্ত সুধা
পঞ্চবটী জন্ম নিক অমানিশা গূঢ় সে বসুধা
শাহবাগ লাশ কাটে গালে তার বৃথা আস্ফালন।


শাপেদের বাসা ঘিরে চষেছে হিম্মৎ খাজুরাহো
কবিরা খেয়েছে সুখে চর্ব চোষ্য গলিতের দেহ।
স্বজন রয়েছে ঘাঁড়ে চোখ তার সর্বগ্রাসী ক্ষুধা
ঝাঁপায় আদত বুঝে আলো নাকি অন্ধের বসুধা।