আজ আবার আমি মানিয়ে নিলাম
      দৈনন্দিন চাওয়া-পাওয়ার দ্বন্দগুলো
   চলতে-চলতে, বলতে-বলতে,ভাবতে-ভাবতে
     ধূসর হয়ে আসা সমাগমের আড়ালে-
         অ-নিয়ন্ত্রিত বশ্যতাগুলো।


যখন পৃথক হয়ে যায় জয়-পরাজয়ের নিক্তিটা
      সমাদরের হাত আর সৌজন্যের হাসি--
     প্রশ্ন জাগে বারংবার, কেন ? কি লাভ ?
     দু:স্বপ্নের মত ফিরে যায় মশগুল দিন
পাশাপাশি  অনুতাপও অর্থহীন কোনে প্রহসন মনে হয়--
          প্রশ্ন জাগে মানিয়ে নেবার-----,
  
    কিন্তু কোথায় ? কতটুক, কোন্ সীমানায় ?
       দাগ মুছতে মুছতে ক্লান্তি এলেও--
     যখন বোধাবোধ অতিক্রম করে সব সীমা
    বুক ফেড়ে ঝড় বলে ,চিনছি না, চিনবো না----
   অথৈ দুয়ারে ঝলকাতে থাকে সমস্যার চিকমিক্
        আবারো মানিয়ে নিতে হয়---।

    মানিয়ে নিতে হয় ঘৃণ্য ক্লেদ,জ্বরাক্লিষ্ট ব্যাধি,
           তিক্ত স্বেদ, দূষিত পূঁজ্, ঋতু, জৈব রেচনের মত--
             বিন্যস্ত যুক্তি আর কূটনীতির হাসি।
  
     আমি মানিয়ে নিলাম--
            অখন্ড পার্থক্য, নিয়ম-অ-নিয়মের
            ভ্রম-অভ্রমের, প্রকাশ-অপ্রকাশের--।
            একদিকে আমার ব্যক্তি সাপেক্ষ,
            অন্যদিকে নিরপেক্ষ, যুক্তির সংসারে আগোছাল কিছু-
      অ-সামঞ্জস্ ,আমাদের ব্যর্থতা,সার্থকতা---মানিয়ে নিচ্ছি সব ।


   বলতে-বলতে,জ্বলতে-জ্বলতে,মরতে-মরতে--
           মানিয়ে নিচ্ছি, ব্যক্তি মিথ্যা, ক্ষয় মিথ্যা, রাষ্ট্র মিথ্যা,