সবকিছু ছাড়িয়ে জাগতিক,ঐহিক,জেগে থাকে
মানবিক পৃথিবীর ক্ষুধা।
কতটুক তোমার সরঞ্জাম---নিবৃত্তির মাঝে
চিরায়মান হবে বস্তু সুখ-?
কতটুক ছেড়ে দিলে সুষ্ঠ লেনদেন অতি জাগতিক
জীবেরা মহান--
নিত্যদিন ছড়িয়ে বসুধা কি প্রকার--
নিবৃত্তি ঘটাও রুপান্তর,এ তোমার কাম্য নয়,
পার হয়ে এস কতিপয় বোধ-!
ঘরের আগল ঠেলে ঢুকে গিয়ে জেনে এসো
পরমার্থ সুখ কে কেমন-??
জেনেছে স্ব-অর্থে, প্রতিরাত
সেজে দিয়ে কামনা রতিসুখ যদি বল-
ওরাও নিন্দিত,তুমি কবি নও---
পার হয়ে এস কালের বন্ধক রাখা দ্বার।
দেখেছো বোধহয় রংয়ের তফাৎ,
কোথাও সাজে মেহফিল্ বৈধ্যুর্য রমণী-।
তুমি তার হদিশ জানো না,সেও গুছিয়ে কতিপয়
সেরেছিল কৃষ্টির পূজা...।
আসলে পৃথিবীর যাবতীয় রসনা বাহানা,
কোথাও প্রতিকৃতি মেলে না-।
অন্যভাবে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বোঝা যায়
নিক্তির সদব্যাবহার উদগ্র ক্ষুধা-।
বাছা জেনেছ কি--বৃহত্ পৃথিবী জুড়ে
যত ঐহিক চাহিদার মাঝে জেগে থাকে-
নিরন্তর ক্ষুধা---অর্থ,জ্ঞাণ,কাম,লিপ্সার ক্ষুধা চারিধার,
তুমি কি দেখো না--??
কি বোধের প্রকার জেনেছো কতটুক মোহে
দেখেছ যা চিরন্তন চাওয়া পাওয়া-??
ঢের বেশী চাহিদারা চিরকাল অন্যরুপে,
অন্যভাবে আমাদের মোহে লালায়িত--!
আমি কিছু অর্থ ছুড়ে দিয়ে ফেলি ওদের ঘরের গোঁড়ায়
বোধের আগল খুলে দি--
এ আমার শখ বা খেলা, লেলিয়ে দিই,
লেখ তুমি, আর আমার বিপন্নতা ঘরে ফেলে যাও পঁচা ছাই---!!
সহজ বিশ্বাসে আগল দিয়েছি লেখা ছাপা,কি আমি- প্রতারক,বঞ্চক,লঘুমতি---??
ছেড়ে দাও কালের বিচার,মিথ্যা হলেও বল
অন্তত রেখেছিলে সাময়িক হাত বন্ধুর।


আসরের মাননীয়/মাননীয়া কবি বন্ধুগন,(আমার ভাই বোনেরা),
      
আমি এক নিদারুণ নেট সমস্যার মধ্যে আছি,তাই নিয়ম করে আপনাদের পাতায় মন্তব্যে আসতে পারছি না--এ সমস্যা মিটলেই আবার আপনাদের খুব কাছে,আপনাদের পাতায় আসতে পারবো।