তিরিশ আমায় বুঝিয়েছিল দ্বিধাহীন ভালোবাসা
বন্ধু স্বজন আপনজনের  হৃদয়  জাগানো ভাষা।
তিরিশ দিয়েছে রক্তেআগুন জোয়ার প্রেমের দিন
শিখেছি তিরিশে লিখে রাখা শত শৃঙ্খলহীন ঋণ।
প্রথম  জেনেছি রক্ত গোলাপ আঘ্রাণ প্রিয় প্রেম-
ছুঁয়ে থাকা আশা হাজার ভরসা গুঞ্জন মন আনন।
চুপে লেখা সেই প্রেম পত্রের অকাতর আবিষ্কার
তিরষ্কারের প্রাপ্তি নিয়েই কেটে গেছে দিনকতবার।


আজ সেই মোহ্ ছুঁয়েছে তোমায় জ্যোত্স্না প্লাবনময়
মনের মাধুরী মিশিয়ে প্রেমের সুখ-দুখ জোড়া হয়।
তিরিশের স্বাদে সেই অজুহাতে ফিরেছি দুয়ারে তার
দেখি অবিকল সেই সে আঁচল হয়েছিল বোনা প্রান্তর।
গোলাপের ঘ্রাণ আজও অম্লান জোয়ার  যুগের  ঢেউ
বালুকায় লেখা খেলাঘর শেখা ছুঁয়ে যায় প্রাণ কেউ।


আঁধার ঘনিয়ে তমসা বিষাদ জোয়ারে আকূল আলো
পরম আপন সাহারা প্লাবন ভালোবেসে জ্বেলে দিল।
কোথাও দেখেছি আদুল কথারা ঘুরে গেছে বাঁকা পথ
কোথা প্রিয় সখা দাঁড়িয়ে বিপদে অকুন্ঠ মনোরথ---।
তিরিশে জ্বালানো হৃদয় ভরসা আজ দ্বীপ জ্বেলে মনে
কয়ে  যায় প্রেম সুদে মুলে বাড়ে বহুগুন হয়ে জমে।