যখন প্রাসাদ ছুঁয়েছি আবাহন কালে
           চোখে ছিল মায়া,প্রাণে আলাপন স্তব
দেখেছি কালের নবীন ভরসা যত
          প্রকট দাহের মত সাক্ষর কলরব।
রেখেছি হিসেব জন্মান্তরে প্রমাণ অবলীলা
        যুক্ত করেছো জ্ঞানে-অজ্ঞানে ধ্বংস কালীন শব
কালের চকোরে সময় নিয়েছে প্রহর অবজ্ঞায়
          তুমি হয়ে গেছ ভর্তুকীচাল নির্ণেয় সংস্তব।
বসেনা কাকলি উন্মনা কোনো প্রান্ত প্রাচীর ঘিরে
         ভিটেমাটি ছাই বসতির নামে ঘিরেছে কালের স্তব।
তোমার কালের দেউটি প্রলাপ নয়ছয় ত্রুটিময়
          দুরাশা জোগায় দুয়ো দিয়ে হায় তুমি কোন্ উত্সব।
বিক্রিত জনে হেনে দুর্দিনে রেখে যায় কত আশা
          দুই কান কেটে তবুও বিলাপে আমাদের যাওয়া আসা
প্রতি প্রহরের দ্বার ঘেসে চলে নিদারুণ হারমানা
          তোমার উল্লাস মেকী আর তার গুজরান দিন গোনা।
আলোহীন মনে জ্বেল না বাতিরা নিষ্প্রভ কুয়াশা
         তোমার স্বজন রেখে যাবে জ্ঞাণ আমার সে হার মানা।
কাল্ গুলো সব হীন স্বপনের মুখর প্রলাপ মেনে
          অবস্থাণের বন্ধণ নামে জানাবে নামে অনামে।
আবাহন ক্ষণ বিসর্জনের দাবী দাওয়া উত্সবে
          ভাসাবে জনম অহেতুক কোন্ আকূল জাহান্নমে।