একটু সুস্থতা এনে দেবে বলে
    পার হয়ে এলাম কত প্রত্নযুগ
চোখের কর্ণিয়া বদলে আরও ততোধিক
  চশমার গ্লাসে আতস জাতীয় প্রচ্ছায়ায়
সেই তট অঞ্চল মোহময় আলো আর--
    ডলফিনের আদলে মৎসপুরান,
  
   বলেছিলে এটা সুু্স্থ সমাজ--
   এখন নির্বিরোধ রাজত্বের যুগ--
  ওই অসমান প্রশ্নচিহ্নের লোকজন
যাদের হাজার সন্দেহে উশৃঙ্খল
  আমাদের সুস্থতা, আর বিনিদ্র রাত--
   প্রস্তাবহীন সমর্থনের জঞ্জাল ।

বলেছিলে কন্ঠ সাবলীল হলে---
সেই সূত্রে চেনা যাবে নির্ণিত মানুষ--
আতস কাঁচে মিশে যাবে প্রকৃত নমুনা--
তোমাদের মহত্ব সংজ্ঞায় কারচুপি হবেনা--
নিদ্রিত রাতে স্বপ্নকেন্দ্র থেকে রিমোটে--
সম্প্রচার হবে কিওর ব্রেন সরঞ্জাম --
অবশ্য ছাপোষাদের জন্য--
যারা সুস্থতার শ্লোগানে বিক্রী হয়েছিল--
আর সাধারণ, স্বপ্নের কোর্মার ভরপেটে
আহ্লাদের ঢেঁকুর তুলে ভবিতব্য বানাবে--
  তোমাদের দেওয়া ককটেলে--।
আমাদের সুস্থতার মাৎস্যন্যয়
কিলো দরের দস্তাবেজ
সংরক্ষণ হতেই থাকবে অচল ডিপার্টমেন্টে,
আর অামরা পার হতে থাকবো--
অকাল বার্ধক্যের ব্যপ্ত বলিরেখা,
সমাজ,সংসার আর বুভুক্ষার ভাতে  ।