দ্যাবতা হে বিশ্বজয়ী,

আছিনু দূর দূরান হতে
জানতে তোমায় পেন্নাম---
ঘরে কাঁখে কাঁনছে শিশু
ভূখার আঁন্ধার জেবন।

ঘর ভাঙিছে তাবুর ঠানে
ঠাঁই মিলেছে দোঁয়ার
দেখাও পথের কুন সীমনয়
মিলবে রসদ বাঁছার ।

কারখনা সোব বন্ধ মরদ
ধুঁকছে হাঁপের ব্যমো
দিখাও আলোক দ্যবতা তুমার
কুনখানে ঠায় পাবো।

ভুখট্য জুড়র ভাতট্য কুথায়
জ্যন্ত শিশুর শরীল
বল্ ঠাকুর হে পেন্নাম দুবো
আদর প্যাডের ছওয়াল।

দু'পায় পড়ি তুয়ার চরণ
ক্যামট্য ফিরয় দে
অষ্ট অানা মানত দিবো
জেবন ট্য মু'র লিয়ে।

বেজায় পূজার ঘটা তুয়্যর
সাজের ঝালর কাচঁ
উৎসোবে তু'র পয়সা উড়ে
সাঙ্গ ম্যু'দের চুলার অাঁচ।

জ্বালবি নে কি ম্যু'দের জেবন
খানিক আনন্দের
জ্বলবে খুশীর ঝিলিক আলোক
ভাতের সানন্দে।

রবী ঠাকুর মেনতি করি, সোবার ঠাকুর হ্য্
ত্যু'র অালোকের আশিষ লাগুক
ম্যু'দের ভূখার মাঠি'তে।

ত্যু'র আনন্দে পয়সা অগাধ
ম্যু'দের মাগনা মিলে ন্যা
দু'একানা ছুঁড়য়্যে মেটে-
ভাঙর বুক্যে'র জেবন ট্য'।

দুধ মিলে ন্য খিদ্যয় শিশুর
পথ্য পয়সা কু'থ্যা ?
লিজের হাতে কবর গড়ি
বসত মাট্যির ভিট্যা ।

দ্যবতা যদি সোবার সমান
ম্যুয়ের আঁন্ধার ঘ'রা ?
তফাৎ কেন ত্যুয়ের বেচার
কেমন ত্যু' য়ের ভাঙাগড়া ?

নাল্যিস ট্য মোর চিঠ্যি দিলেম
ব্রম্মাদ্যাবের বিচ্যর সভয়
বিশ্বজয়ী দ্যাবতা ত্যু'য়ের
কিরপায় দীনে ক্ষম'য়।