কিভাবে জড়াবো দোলাবো কোথায়
নানাফুলে গাঁথা মালা
সাথে আরো দিলে রেশমী নোলক
জড়োয়া সেটের বালা।
ঝুমকো' পাথরে হরেক রংয়ে'র
কথাকলি' আয়নায়
মুক্তো লকেটে মায়ের আঁচল'
স্নেহ ছায়া রয়ে যায়।
শাড়ীখানা বেশ সাজোয়া ধরণ
জেনেবুঝে ভাঁজ করা
সেবার বিয়েতে পুড়েছিল পাড়্
রোষের আগুণ ধরা।
অজয় বাবু'র ধনের সীমানা
পেড়োতে পোহাতো রাত
অক্ষত রোষ আজও পোড়ায়
আমাদের যাতায়াত ।
বরকনে' সাথে আমাদের জুড়ে
অকারণ হেলাফেলা
অজয় বাবুর হন্যেরা বলে
ভাদ্রের ছেলেবেলা ।
কুয়াশা গিয়েছে ধরণ রয়েছে
নষ্টেরা চোখ জ্যোতি
বদল চলেছে জ্ঞাতির গোঁড়ায়
বৌ সাজ্ অ-খ্যাতি ।
ঘুঁণেরা খেয়েছে গোটা সম্মাণ
উপহার গাঁথা মালা
জড়োয়া'রা হায় অন্য গলায়
মুক্তো লকেট দোলা।
সে হাত ধরেছে অন্য হাতের-
জীবনের সন্তাপ
শেষের বেলায় কোনো হাত নেই
একেলা মনঃস্তাপ ।