রঘুবীর মোস্তাফা মস্ত মেজাজে
           কেঁটে,ফুটো,ছেঁটে দেয়
                  নিজ্ আন্দাজে।
ধরণ'টা চিনে নিতে ধন্দের খাতে
             ঢালে জল ,থাল্, তল্
                  পিঠে আর ভাতে।
গুতো' আর মৌজের ভরং'টা এঁটে
              কষে যোগ বিয়োগে'র
                      ফর্মূলা সেঁটে ।
  রাতদিন ভন্ ভন্ ঘিলু আর মাথা
               ফাঁদ কষে হিমসিম
                      জব্বর ত্রাতা।
রেখেছে সে ধারে কাছে অদ্ভুত বৈরী
            আড়ালে'র ঝোঁপঝাড়ে
                     দ্বন্দটা  তৈরী ।
মগজের ফাঁকটায় কিম্ভুত কায়দা
                 জুড়েছে চৌকীদারী
                    অগুন্তি পেয়াদা।
মারণের জুড়ি নেই প্যাঁচের ধরণ
                গোটানো চামড়াতে
                      ছূঁ'চে নিবারণ।
ফিচকেল হাসি তার সুমধুর প্রাণ
              প্রেম বানে হৃদয়ের
                   আদান প্রদান।
আড়াল'টা ভাল বলে পাঁছে জনগন
               জেনে বুঝে সবখানে
                   মেটান দাদন।



করুণাধরায় এসো


মুখ চুঁয়ে অবকাশ নেমে গেছে
        যেদিন তুমি দানা বাঁধলে
         প্রথম আমি নিজেকে সঁপেছি...........
   অসহ তমসার মৌন বিলাপে
   মেঘ.রোদ সব ছাড়খাড় আজ
                আদ্যান্ত প্রান্তে
   কোনদিন উপাখ্যান হবেনা জানি
    হয়তো আরেক'টা তাসখন্দ কিংবা ঐ জাতীয় কিছু
    অনীহা অধ্যায়...........
   আমি সেঁধে বলেছি এপথ আমার
জ্বরা-জীর্ণ,ভ্রাান্তি ,রোগ.শাপ আরো...........যত আছে।
    
           দুঃখ নেই,পৃথিবী ক্ষয় হবেই
   আর আমার অধ্যায় তারো উর্দ্ধে
                   ততদিন শীতার্ত পশমে গাঢ় হোক
             তপস্যার রাত, আর্ত তান্ডবে আড়মোড়া ভেঙে
    
দেখবে সশরীর ভগ্নতায় ঢাঁকা
তার ওপর এলোপাতারি খেলা
হিম শৈত্যের কোলাজে ।