পৃথবীটা ছেঁটে ফেলি নিন্দার ভয়ে
জোড়ে জোড়ে সংক্রমক চোখ
টয়লেটে সেঁটে রাখি বিপন্ন প্রশ্রয়
করিমও তো খানিকটা প্রশ্রয় চায় ...............


সংস্থানী কাব্যেরা খেয়ে দরদাম
তাই আদুল বাজারীর চিপস্
লোকভয়ে খুব আড়াল চুপ
বাবাজীর বদনামী সংস্থা স্বরুপ ।


দু'চারেক বখশিষ্ সামনে বা ডায়ে
প্রণামী ছড়িয়ে রেখো অতি নির্ভয়ে।
নোটে রংয়ে মিলজুল্ রং এক্সচেঞ্জ
বুড়ি চোষো হাভাতের ল্যুজ নজঞ্জুস ।


কাঁপুক হাঁত পাঁচে ভক্তের স্বজন
আঁটি চুষে প্রজনন নন্দের নন্দন।
বৃদ্ধ প্রজন্ম কাঁপে তরুণ স্বাধীন
শক্ত হাতে প্রেম ধরে প্রিয় নাজনিন্।


আগে পরে পৃথিবীটা ঘুরে ফিরে সোজা
স্থিত হয় সংজ্ঞায় নিয়ম রচয়িতা
তুমি দ্যখো চোখজোড়া রক্ত পলাশ
ডোন্ট কেয়য় আমি তাই হায় দীর্ঘশ্বাস।


আঙুল ডগাতে যত রাখো না প্রশ্রয়
নিন্দার আধাভাগ তবু ও সংশয় ।
রোজ খাই জুতা পেটা না হয় আবার
পাপ,তাপ করে খাই তবে বুঝদার।