একদিন আমি নিয়ম ভেঙেছি দেখেছি দ্বৈপায়ন,
স্বার্থের হাত বিকৃতকাম লুব্ধ আস্ফালন.......।
দেখেছি মারণ-ধ্বংস হরণ ছেয়েছে রাজ্যময়
জোটের প্রজারা শেয়াল হয়েছে আরো বেশী ক্ষমতায়
স্কুল-কলেজের পাঠবই ঘিরে কোন্ পতাকার তল্
পেট থেকে পড়ে আধো বোল্ বলে পার্টিই সম্বল।
দোকান,বাজার,রেশন,কুপন,ওষুধ,সেবার ছলে
শ্মশাণ ঘাটের কুপন সেটিও কোন এক বাবার দলে।
প্রেমের পুরুষ আগে-ভাগে শোনো কোন্ ঘাঁটিদের চর্
বহু খাতা ঘেঁটে  করে দেবে রটে,'ও-টা নিষিদ্ধ কর্।'
ঘরে ঘরে ওরা ভাঙণ ধরাবে ভাইয়ে ভাইয়ে মহারণ্
সুখের সাধনা ধ্বংস প্রেরণা দুর্গতি আবাহন।


ছিল যে আপন অতি সাধারণ বেধেঁছিনু প্রেমডোর
নিমেষেই দেখি পর হল এ-কি ত্রুটি অমিল রংয়ের


গড়েছি আর এক নিয়ম ভেঙেছি,সাদা রং ছায়াতল
স্বেচ্ছাচারে হয়েছি স্বাধীন তুলেছি বেজায় হলাহল।
দেখেছি ভূ-তল্ আকূল-উতল মানুষের হাহারব
ফিকে আকাশের চাঁদ-জোছনায় দেখিনিতো কোনো বাস্তব ।
ফাঁকা পথে দেখি লাশেদের স্তূপ ওরা বলে গেছে নীল্
আমি তো দেখেছি আমাদেরই ঘ্রাণ দ্বিধাহীন নির্ভুল।
খবর দেখেছি মায়ের কান্না সাগর গিয়েছে ভেসে
ওরা চিরদিনই' দেখছি 'বলেই পাশ কেটে গেছে হেসে।
বলেছে আমার' নামকরণে' নিয়ম ছিল না প্রকৃতের
তাই, মানিনি নিয়ম সেই বিধাতার হয়েছি স্বৈরাচার।