হে তারুণ্য!
তুমি এসেছিলে কিশোরীর গাঁথা
রেণুমালার খুশবু হয়ে,
তুমি এসেছিলে রঙ্গিন প্রজাপতির ডানায়
অদম্য আনন্দ বয়ে।


তুমি ছিলে এক দুরন্ত বালকের মুখের
ইর্শৎ হাসি রেখা,
তোমাতে পেয়েছে উদাস তরুণ
আপন প্রিয়ার দেখা।


তুমি ছিলে শেষ বিকেলের মাঠে
ছেলেদের হৈ চৈ,
একাকি নিরবে ভাবি আজ তাই
সেই দিন গুলো গেলো কোই?


তুমি ক্লাসের শেষ ব্রেঞ্চিতে বসা
দুষ্ট ছেলের হাসি,
তুমি একাকি নিথর পাথারের মাঝে
রাখালের সুরবাঁশি।


                              হে তারুণ্য!


তুমি বর্ষার দিনে চারদিকে পানি
তার মাঝে ক্ষীণ ভেলা।
প্রতীক্ষাতে দিন গুণে যাওয়া
ব্রত-পার্বণ মেলা।


হে তারুণ্য!
তুমি মানতে না কোনো বন্ধন,
তুমি বাধন হারা ভিতো তরুণীর
হৃদয়ের স্পন্দন।


                                ২০/৯/১৭
                              -----------