নিস্তব্দ রাত ।
সবাই ঘুমে বিভোর,
আমি এবং সাথে আছে ,এক বিছানা অস্বস্থি ।
ভাবছি আর ভাবছি দুরে থেকে ,
এক কালো বদনের কথা ।
অসহ্য গরম, পিঠ ব্যথা, তড়িগড়ি শয্যা ত্যাগ,
বাহিরে দু পা ফেলে,দু আখিঁ খুলে,
চতুরাংশে ছোট ছোট নিঃশ্বাস শুনতে পাচ্ছি।
আমি যেন সম্রাট---
আমার ভয়ে কীটপতঙ্গের ধীর নিঃশ্বাস,
খড়কুটায় তৈরী অট্রালিকায় পাখিরা,
ভয়ে তটস্থ হয়ে ধীরে সুস্থে নিঃশ্বাস ফেলছে ।
ঝলমলে চাদেঁর আলো,হিমবাহে দোলানো তরঙ্গে,
শব্দ মায়ায় বড় স্পন্দিত মনে হচ্ছে ।
আহারে কালো বদনী !
বেচেঁ আছি এ রজনীতে ,
তোর কথা ভেবে ভেবে।
আমার বিজন আলোতে ,
তোকে ভালবাসতে বাসতে,
যমদুতের সন্নিকটে এখন অবস্থান ।
তোর শরীরী জ্যোৎসনারেণু,
উম্মোচন করে নিক্ষেপন কর্,
আমার খাড়া দন্ডায়মান উত্তপ্ত দেহে,
না হয় ,তোর বিরহে আমার বর্ষা,তার উপর নীশিতের হিমেল,
এখনই যমদূত আসবে ।