তোমার হীনমন্যতায়
ছুড়ে দেয়া শব্দ কুন্ডলীগুলো,
আমার পঞ্চম ইন্দ্রিয়
পর্য্যন্ত ভেদ করেছে,
যেন পরমানু ভর্তি মিশাইল ক্ষেপনাস্ত্র ।


দু নয়নে ত্রিভুবন দেখি
চৌদিকে ধুম্রগর্ভ বিস্তৃত আধাঁর,
ডুবে যায় নীলিমা,
অক্সিজেন দুষনে ভারী
ধরনীর বিশীর্ণ নির্মোকে নেই দেহ বস্ত্র ।


মনে হয় এ ধুলোময় ধরনী
বিধি বিধানের এক করাতল,
ছিন্ন বাসে নগ্নশীরে,
গুনছি যন্ত্রানাময় মৃত্যুর প্রহর
আসিবে কখন যমদূত কেড়ে নিবে প্রাণাস্র ।