হুহ্ শেষ!
কয়েকমিনিট মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা-
গড়গড়িয়ে রক্তবাহ, ফিনকী দিয়ে রক্ত ছিটেছিটিতে আসে গায়ে চোখে মুখে বুকে।


এমন যদি হতো-
মুহূর্ত্বেই সে রক্ত তোমার কুদৃষ্টিপূর্ণ লালসার-
ছানি উপশম করে দিতো,খোলশের কায়াচিত্র নিমিষেই ধুয়ে নিষ্পাপে রূপ নিতো।
যদি ফিনকীর ঐ রক্ততীর তোমার পাষণ্ড হৃদয়কে ক্ষতবিক্ষত করে টোকা দিতো মানবসত্ত্বাকে জানান দিতো সহৃদয়তার।


তখন তুমি নিশ্চয় উঁকি দিতে কিঞ্চিৎ হলেও-
ময়লা ফেলার ছলে পড়শি'র জীর্ণকুটিরে অন্তঃচক্ষুর তৃপ্তিসাধনে।
এক টুকরো গোশত্ ঐ বুড়িমা'র মুখে তোমার অন্তঃমুখ আচ্ছাদনে, বুড়িমা'র ছেলেটির জন্যে রক্তদাগা ছেড়া জামাটি।


লোকলজ্জা'র ভয়ে নয়,
আত্মোপলব্ধির সদিচ্ছায় হালাল রুজি'র-
সানন্দে প্রতিপালক'এর একান্ত নৈকট্য
লাভেরাশে সদাই প্রাণ মৃত্যুযন্ত্রণায় ছটফট
করতে করতে অন্তরের পশুত্ব চিরতরে কুরবান হতো, তবেই না ঈদ!
তবেই তো কুরবান।।