যখন আমার তৃষ্ণাছিল,
আধার চারই পাশে।
আজ আশাদের মরন কালে,
আলোক চোখে ভাসে।
যেদিন আমার তেল ছিলনা,
পড়ার তরে মোটে।
আজকে আলোক সইনা গায়ে,
মনের তাপে লোটে।
পরনের এক জামা ছিল,
চরণ চটি ছিরা।
কেউ দেখেনি কষ্ট কত,
এই মনেতে ভরা।
বাবার মায়ের মুখের পানে,
চাইতে গিয়ে আমি,
ঢল নেমেছে আষাঢ় মাসের,
এমনি আখির পানি।
বোনটি ছোট বাইনা ধরে,
এক টাকা দুই টাকা,
বেঁচে থাক বোন, পরে দিবনে,
এই যে পকেট ফাকা।
কত দিন বাবা খেটে খুটে মোর,
আনিত ভাতের চাল।
বলিতে চোখের জল এসে যায়,
কষ্টে যে যেত কাল।
কোন দিন মোরা পেট পুরে কভু,
খাইনি দুবেলা রোচে।
জননী দিবসে উননের পাশে,
আঁচলে দু আঁখি মোছে।
আর যে পারিনা এমন সুখের,
ভাষা দিতে  গিয়ে থামি।
বেশি বলা হলে অনেকেই আবার,
করবে যে কানা কানি।
কত অসহায় এমন করিয়া,
গোপনে কষ্ট রাখে।
সারটি জীবন আশাতে
কেবল সুখের  ছবিতা আঁকে।