অস্পর্শ কোন শক্তির বেড়াজাল
জানিনা কে? কোথা থেকে? কিভাবে?
নিয়ন্ত্রণে রেখেছে আমাদের।
এই বেড়াজাল ভাংবার চেষ্টা
বহুকাল আগ থেকে করেছে সে;
মরেছে। রয়ে গেছে সেই তেষ্টা!
সেই তেষ্টা নিয়ে মারা গেলে
আমাকে মাফ করবেনা আমার আত্মা।
সবার কাছে আমি পৌঁছে দেব সেই
মরে যাওয়া, ঘুণে খাওয়া বার্তা।  


নিয়ম ভাংবার অভিলাষ ছিল
সাহসী এক বুক ছিল;
বুদ্ধিমান এক যুবক ছিল।
নিয়ম ভাংতে পারেনি সে;
ফাঁদে পা দিয়ে কেঁটে ফেলেছিল সে পা।
তবু আজ আমি থামবনা;
গ্রীক পুরাণের নতুন যোদ্ধা হব।
তবু এক পা দিয়ে হেঁটে যাব;
আমার এ নরদেহকে আমি দিবনা,
সমাজের তিরস্কারের উচ্ছিষ্টাংশ হতে।


সমুদ্রের ঢেউ থামানোর ইচ্ছে ছিল;
কেউ পারেনি আগে? তবে?
আমি কি বিনা বিদ্রোহে ডুবে যাব?
নাকি আমি সমুদ্রই দেখবনা?
সমুদ্র যে বুক বাড়িয়ে রেখেছে;
ডাকছে আমায় অকূল হৃদে
আমি আজ সৈকতের উদ্ধারকর্তা হব;
সমুদ্রের সে হার না মানা ঢেউ থামাব
সমুদ্র আজ আমার শত্রু;
আমি আজ এক দাম্ভিক কবি।