ধ্রুব সত্য কথনে চাল নড়ে না লুডুর কোর্টে!
ছয়-ই তার মেজবানী দাওয়াত।
কয়েকটা বছর কেটেছে তারপর বাইন মাছের মতন মাটির নিচে লুকিয়ে, ঐ যে কথোপকথনের ডাক নিয়ে এলো সীমান্তের প্রহরী;
আমি মজে গেলাম নতুন মনে।
বেলুনে তোমার জমানো কষ্টগুলো ফুটো করে দিলাম প্রেমের সুইয়ে,আমার হাত বাড়ানো ছুই ছুই আকাশ ছিলো,
তুমি নেমে এলে পরীর বেশে, আমি এই রূপটাই তাজা করতে চেয়েছিলাম তোমার মাঝে।
স্বার্থহীন সব, হাতটা ইচ্ছে করে গরম তেলে চুবিয়ে নেয়ার গোয়ার্তমি!
এই মেখে যাওয়া অনলাইন পৃথিবীতে ছোট ছোট চিঠির কথামালা সবুজ বাতি জ্বালিয়ে রাখতো রাত থেকে সকাল!
মিলে যাচ্ছিল স্বপ্ন বোনা, কখন যে আপনি থেকে তুমিতে ডেকে নিলে! আমি নাকি তুমি?
ছড়ি ঘুরিয়েছে তোমার একরাশ দাবানল, চামড়া পুড়ে গেল তুমি বললে লালার প্রলেপে সতেজ করো দিবে,
এভাবেই তৈরি হলো উইপোকা’র ঢিবি।
তখন এক টুকরো কন্ঠকথা শুনতে কতশত আবদার পঁচে গেছিলো দু'জনের, তারপর প্রথম সাক্ষাৎ হুট করে তোমার চেরনোবিলে!
এই ছয়টা মাস যেন কয়েকটা যুগ প্লাবিত অঞ্চলে হাবুডুবু খাওয়া ছিলো, আমি মূর্ত হলাম ঠিক দুপুর নাগাদ।
আড়াল থেকে, আড় চোখে এতটা মায়াভরে আমাকে কেউ এই প্রথম দেখছে,আমি হাসছি;
একটা গ্রামোফোন বাজছে মনের চারিপাশে, আমি শুনছি সুরে সুরে বলছে, বাবু তুমি কই! এবারে আমায় নিয়ে নাও না তোমার ডেরায়।
ঐ প্রথম কোন রমনীর সুখচুম্বনে অনুভবী হয়েছিলাম ঠিক বা'গালে মোর।
এতটা দ্রুততায় তুমি হরিণীরমত ছুটলে যে ঐ চোখের লাজুকতাই এখনো বারবার খুন করে ফেলে আমায়,
তুমি পিছু ফিরে তাকিয়েছিলে বলে, আমি ব্যাঘ্র হয়ে গিলে নিলাম তোমায় মনবাসরে!    
উড়ু মনের নাচন দেখে প্রজাপতি মেলা বসালো তার ডানায়,এত খুশি কোথায় জমিয়ে রাখি,
যাহার আদ্যোপান্ত ফারসি ভাষায় তোমায় বলে "ইস্ লিয়াবল ডিস্"।








স্টারলিং লন্ড্রি লিমিটেড
২৫/৭/২০২০