শীতল অন্ধকারে আমায় কালো ছুঁয়ে যায়,উঁকি দেয় এক জোছনাকুমারীর মুখ, হই সে আমি মুখোমুখি!
সমীক্ষার পাটাতনে গরম আবহ আটকে আছে দেখো, চালরৌদ্দুরের গুমোট ভ্যাপসায়।
জসিমউদদীনের নকশী মনন কত কাঁথায় ঝাড়ফুঁক করে শিল্প ফিরিয়ে আনে রেলিংয়ের ছাদে,কে উকি দেয়,কে ফুল তোলে, এমন প্রেম ঝরাপাতা হয়ে শিকড়ে আঘাত হানে!
প্রতিদিনের নাগরিক বিকেল থেকেও কোলাহলে চলে গেছে প্রেমিকার আসর! কে তাকে জলপাই গুড়া করে আচার খাওয়ায়েছে কে জানে!
টক স্বাদ,তেতো মুখ গম্ভীর না হয়ে নিয়ন্ত্রিত বাতির সাদাটে অংশটা ধুকপুক জ্বলছে,
আর কত বাহাদূর টগবগ করতে করতে যুদ্ধের ময়দানে হেরে যাবে,বলতে পারো কৌশানীরা?
তুমি তো জানো! অস্ত্র, ঢালের অস্তিত্ব ছাড়াই তোমাকে বাঁচাতে এসেছিল যুবক,
কেন তবে হেরে যাওয়ার আগে তাকে হারিয়ে দিলে?
জিজ্ঞাসিত আখি,দুফোঁটা অশ্রু দাফন করে নিষ্পেষিত মাটিতে।
এ অচেনা মাটি গর্ত খুঁড়ে নিজেই চোরাবালি হয়ে যায়,কেউ চেনে না!
তারপর সারা পৃথিবীর মাটিতে মিশে যায় পঁচা হাড়গোড়, নকল হিসেবে দাঁড়িয়ে থাকে একটা নামফলক!






নিরিবিলি, নবীনগর
৫/১/২০২১